• ঢাকা
  • রবিবার, ১৯শে জানুয়ারি, ২০২৫ খ্রিস্টাব্দ, ৫ই মাঘ, ১৪৩১ বঙ্গাব্দ
প্রকাশিত: ১৪ মে, ২০২৩
আপডেট : ১৪ মে, ২০২৩



‘মোখা’র মূল আঘাত মিয়ানমারে, ঝুঁকি কমেছে বাংলাদেশের

গ্রামীণ কণ্ঠ

অতি প্রবল ঘূর্ণিঝড় মোখা মূল আঘাত হানবে মিয়ানমারের ওপর। যে কারণে বাংলাদেশের জন্য অনেকটাই ঝুঁকি কেটে গেছে বলে জানিয়েছেন আবহাওয়া অধিদপ্তরের পরিচালক মোহাম্মদ আজিজুর রহমান।

তিনি বলেন, ঘূর্ণিঝড় মোখা টেকনাফ থেকে ৫০-৬০ কিলোমিটার দূরত্বে দক্ষিণ মিয়ানমারের সিটুই অঞ্চল দিয়ে প্রভাহিত হবে।

রোববার (১৪ মে) বেলা ১১টায় রাজধানীর আগারগাঁও আবহাওয়া অধিদপ্তর ভবনে আয়োজিত এক জরুরি সংবাদ সম্মেলনে এসব তথ্য জানানো হয়।

আজিজুর রহমান বলেন, ঘূর্ণিঝড়ের মূল ঝুঁকিটা চলে যাবে মিয়ানমার অঞ্চল দিয়ে। টেকনাফ, কক্সবাজারসহ বাংলাদেশের অঞ্চলগুলো ঝুঁকিমুক্ত হতে চলেছে। এর ফলে শুরু থেকে ঘূর্ণিঝড় মোখা নিয়ে আমাদের যে ঝুঁকির সম্ভাবনা ছিল, এখন আর ততটা ঝুঁকি নেই।

তিনি বলেন, ঘূর্ণিঝড় মোখার পিক আওয়ার হবে দুপুর ১২টা থেকে বিকেল ৩টা। এসময়ে দ্রুত বেগে জলোচ্ছ্বাস প্রবাহিত হবে। তখন ঘণ্টায় ১২০-১৩০ কিলোমিটার পর্যন্ত ঝোড়ো হাওয়া হতে পারে, যা বর্তমানে (সাড়ে দশটায়) রয়েছে ৬০ কিলোমিটার পার আওয়ার।

আবহাওয়া অধিদপ্তরের পরিচালক আরও বলেন, বিকেল নাগাদ ঘূর্ণিঝড় মোখা আমাদের অতিক্রম করে গেলেও এর প্রভাব থেকে যাবে আরও দুই থেকে তিন ঘণ্টা পর্যন্ত। আর সবচেয়ে বেশি প্রভাব পরিলক্ষিত হবে টেকনাফ এবং সেন্টমার্টিন দ্বীপে। আমরা আশঙ্কা করছি জলোচ্ছ্বাসের মাত্রা যদি ৮ থেকে ১২ ফিট পর্যন্ত হয়, তাহলে টেকনাফ এবং সেন্টমার্টিনে অস্থায়ীভাবে পানির জলাবদ্ধতা থাকবে। তবে পর্যায়ক্রমে তা কেটে যাবে।

আরও পড়ুন

  • জাতীয় এর আরও খবর