ঘূর্ণিঝড় মোখার ক্ষতি মোকাবিলায় লক্ষ্মীপুরে ১৮৫টি সাইক্লোন শেল্টার প্রস্তুত রাখা হবে। এছাড়া ৬৪টি মেডিকেল টিমও গঠন করার হচ্ছে।
দুর্যোগকালীন ত্রাণ তহবিলে ৮ লাখ ১২ হাজার টাকা ও ৪২০ মেট্টিক টন চাল রয়েছে। একটি জরুরি দুর্যোগ ব্যবস্থাপনা নিয়ন্ত্রণ কক্ষ ও হেল্পলাইন নম্বর চালু করা হবে।
এছাড়া সব সরকারি কর্মকর্তা-কর্মচারীদের দুর্যোগকালীন কর্মস্থলে থাকার নির্দেশনা দেওয়া হয়েছে। দুর্যোগ থেকে মানুষ ও গৃহপালিত প্রাণী রক্ষায় ফায়ার সার্ভিস, জনপ্রতিনিধি ও রেড ক্রিসেন্টসহ স্বেচ্ছাসেবীরা কাজ করবে।
বৃহস্পতিবার (১১ মে) দুপুরে লক্ষ্মীপুর জেলা প্রশাসক (ডিসি) আনোয়ার হোছাইন আকন্দ দুর্যোগ ব্যবস্থাপনা কমটির প্রস্তুতি সভায় এসব তথ্য জানান।
এ সময় অতিরিক্ত জেলা প্রশাসক (সার্বিক) মোহাম্মদ নূর-এ আলম ও সদর উপজেলা নির্বাহী কর্মকর্তা (ইউএনও) ইমরান হোসেনসহ সরকারি বিভিন্ন স্তরের কর্মকর্তারা উপস্থিত ছিলেন।
উল্লেখ্য, জেলার সদর, রামগতি, কমলনগর ও রায়পুর উপজেলা মেঘনা নদীর উপকূলবর্তী এলাকা।
এদিকে দক্ষিণ-পূর্ব বঙ্গোপসাগর ও তৎসংলগ্ন এলাকায় অবস্থানরত গভীর নিম্নচাপটি ঘণীভূত হয়ে ঘূর্ণিঝড় ‘মোখা’য় পরিণত হয়েছে। বন্দর এলাকাগুলোতে ২ নম্বর সতর্কতা সংকেত দেখাতে বলা হয়েছে। তবে লক্ষ্মীপুরে কোনো সতর্কতা সংকেত দেখাতে এখনও নির্দেশনা দেওয়া হয়নি।
আপনার মতামত লিখুন :